আমার কাছে এটা অনেকটা কর্নফ্লাওয়ার হালুয়া বা বোম্বে করাচি হালুয়ার মতো লাগে। আমি জার্মানিতে থাকি, এখানকার টার্কিশ শপগুলো নানা রঙের ও ঢঙের টার্কিশ ডিলাইট পাওয়া যায়। তবে সেগুলো এত বেশি মিষ্টি যে এক টুকরো ও পুরোটা খেতে পারিনা আমি। তবে এটা মোটামুটি কম মিষ্টি হয়েছে। আসলে রেসিপিটি এমন যে চাইলেও একেবারে কম মিষ্টি দেয়া সম্ভব হয় না। চলুন আমরা দেখে নেই কিভাবে বানাতে হবে এটা তার পুরো প্রস্তুত প্রণালী।

গ্রামের দিকে এখনো মনে হয় কেউ কোথাও বেড়াতে গেলে হাতে মিষ্টির প্যাকেট নিয়ে যায়। আমার এক কাজিনের নানা আসতো সবসময় পেড়া সন্দেশ নিয়ে। কি যে মজার ছিল সেই সন্দেশ গুলো। আজ আমিও বানিয়েছি সেই মজার সন্দেশ। পেড়া সন্দেশ অনেক ভাবে বানানো যায়, তবে আমি যে পদ্ধতিতে বানিয়েছি আপনাদের জন্য রেসিপি টাই থাকছে।

শীত মানেই বাহারি পিঠাপুলির আগমন। তবে এই চিতই পিঠা খাওয়া যায় বছরের যে কোনো সময়। অনেকের ধারণা মাটির চুলা আর টাটকা চালের গুঁড়ো ছাড়া এইপিঠা বানানো সম্ভব। এই ভয়ে আর পিঠাই বানানো হয় না। তাই আজকে চালের গুঁড়ো করার ঝামেলা ছাড়া সহজ পদ্ধতিতে কিভাবে গ্যাসের চুলাতে চিতই পিঠা বানানো যায় সেটাই জানাবো আপনাদের।

আমার কাছে মনে হয়, যত রকম হালুয়া আছে পৃথিবীতে সবথেকে সুস্বাদু হলো বুটের ডাল বা ছোলার ডালের হালুয়া। আমার খুবই প্রিয় এই হালুয়া’টা…, আর বানানোও অনেক সহজ। তবে রেসিপির উপকরণের অনুপাতটা খুবই জরুরি। যতখানি ডাল… ঠিক ততখানি চিনি আর ঘি হবে তার অর্ধেক। এই মাপে বানালে আপনার হালুয়া মজা হবেই হবে। চলুন দেখি বানাতে আর কি কি লাগবে।

আমাদের দেশি মিষ্টিগুলোর নাম নিতে গেলে রসগোল্লা আর চমচমের পর সাদা মিষ্টির নামটা এমনিতেই চলে আসে। এই মিষ্টিটা দেখতে রসগোল্লার মতো হলেও খেতে গেলে বোঝা যায় স্বাদের পার্থক্য কতখানি। রসগোল্লা আর সাদা মিষ্টির তৈরির পক্রিয়া কাছাকাছি হলেও একটুখানি টেকনিকের কারণে দুটোর টেস্ট ও টেক্সার আলাদা হয়। আমার চ্যানেলে সাদা মিষ্টি বানানোর আরেকটি রেসিপি আছে , আপনারা চাইলে ওটাও দেখে নিতে পারেন আর সেভাবেও বানাতে পারেন।