বাংলাদেশের জনপ্রিয় খাবার গুলোর মধ্যে হালিম একটা কমন নাম। বিশেষ করে রমজানে ইফতারিতে এর কদর আরো বেড়ে যায়। হালিম ছাড়া ইফতার যেন এখন আমরা ভাবতেই পারি না। তাছাড়াও বিকেলের নাস্তায় পরোটা অথবা পুরি দিয়েও অনেকে হালিম খেতে পছন্দ করেন। আমি আজ আপনাদের জন্য গরুর মাংস দিয়ে প্রকৃত বাংলাদেশী হালিম এর রেসিপি নিয়ে এসেছি। তবে আপনি একই ভাবে চিকেন,মাটন বা ভেজিটেরিয়ান আছেন তারা সোয়া নাগেটস দিয়েও রান্না করতে পারেন। Believe me, if you try this yummy dish once, you can't forget its outstanding taste. 😋

রমজানে ইফতারে আমরা নানারকম শরবত পরিবেশন করি। ইফতার আয়োজনে আমরা সবসময় চাই সহজ ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে। আর শরবতের মধ্যে বাদাম শরবত খুবই সবাস্থ্যকর। বাদাম শরবত বানানো যেমন সহজ তেমন স্বল্প সময়ে তৈরি করা যায় । আপনারা চাইলে ইফতারে বা যেকোনো সময়েই বানাতে পারেন এই বাদামের শরবত। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, আগে থেকে এই বাদামের সিরাপটা তৈরী করে রাখা যাবে । ইফতারের আগে অথবা যখন আপনি শরবতটি পান করতে চান তখই শুধুমাত্র ঠান্ডা পানির সাথে মিলিয়ে নিলেই হইয়ে যাবে। নরমাল ফ্রিজে দেড়মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে এটা আর বানাতে লাগে মাত্র দু-তিনটে উপকরণ।

আমাদের দেশে নানা ব্রান্ডের আমের যে মজাদার একটা জুস পাওয়া যায় সেটাকে আমরা ফ্রুটি অথবা ফ্রুটিকা অথবা আমের জুস নাম চিনি ...তাই না...? ম্যাংগো ফ্রুটিকা জুস বাড়ির ছোট্ট বাবুদের অনেক প্রিয় তো বটেই, তবে খুব গরমে তৃষা মিটানো থেকে শুরু করে রোজার মাসে ইফতার আয়োজনে আমরা বড়রাও এই জুস খেতে কিন্তু খুবই পছন্দ করি । আর আজকে আমি সেই মজার ম্যাংগো ফ্রুটিকা জুসের রেসিপিটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি । কথা দিচ্ছি... স্বাদটা হুবুহু ম্যাংগো ফ্রুটিকা গুলোর মতোই হবে। দোকানের ঐসব ম্যাংগো জুস খেতে মজা হলেও স্বাস্থ্যকর কতটা সে বিষয়ে তো একটা প্রশ্ন থেকেই যায়। তাই গরমের সিজনাল ফল আম দিয়ে আপনি নিজেই ঘরে তৈরী করে নিতে পারেন মজাদার পানীয়টি। আশা করছি আমের এই রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে।

শুধু পুরান ঢাকা নয়, পুরো ঢাকা শহর জুড়েই বিভিন্ন ছোট-বড় ফাস্টফুডের দোকানে নানারকম খাবারের সাথে বিক্রি হয় এই সুস্বাদু প্রাণ জুড়ানো পানীয় টি। কিন্তু পুরান ঢাকার লাচ্ছির মধ্যে একটা আলাদা বিশেষত্ব থাকে যা অন্য জায়গার লাচ্ছির স্বাদকে হার মানায়।

বিকালের নাস্তায় চায়ের সাথে ধোঁয়া ওঠা গরমা গরম সিঙ্গারা কার না পছন্দের! খুব সাধারণ কিছু উপকরণ দিয়ে সহজেই তৈরি করা যায় দারুণ মজার এই স্নাকস টি। অনেকে বাড়িতে এটা করেও থাকেন। এত যত্ন করে বানানোর পরেও কেন যেন কিছুতেই দোকানের সিঙ্গারার মত হয় না। ভাজার সময় মুচমুচা দেখালেও নামানোর পরেই কেন যেন নরম হয়ে যায়। আর দোকানের সিঙ্গারার মত গা টা মসৃণ হয় না।