রমজানে ইফতারে আমরা নানারকম শরবত পরিবেশন করি। ইফতার আয়োজনে আমরা সবসময় চাই সহজ ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে। আর শরবতের মধ্যে বাদাম শরবত খুবই সবাস্থ্যকর। বাদাম শরবত বানানো যেমন সহজ তেমন স্বল্প সময়ে তৈরি করা যায় । আপনারা চাইলে ইফতারে বা যেকোনো সময়েই বানাতে পারেন এই বাদামের শরবত। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, আগে থেকে এই বাদামের সিরাপটা তৈরী করে রাখা যাবে । ইফতারের আগে অথবা যখন আপনি শরবতটি পান করতে চান তখই শুধুমাত্র ঠান্ডা পানির সাথে মিলিয়ে নিলেই হইয়ে যাবে। নরমাল ফ্রিজে দেড়মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে এটা আর বানাতে লাগে মাত্র দু-তিনটে উপকরণ।

আড্ডার টেবিলে চায়ের কাপে ঝড়…..এই প্রবাদ তো সবারই শোনা। তবে আজকাল চায়ের পাশাপাশি কফিকেও সমান ভাবে গ্রহণ করছেন অনেকেই। বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের আড্ডা’তে এক মগ গরম ধোঁয়া-ওঠা কফি ছাড়া কি চলে? নানারকম কফির মধ্যে ক্যাপাচিনো কফির কদরটা যেন সবথেকে বেশি। আর সোশ্যাল মিডিয়ার এই সময়ে ক্যাপাচিনো নতুনরূপে ডালগোনা নামে যেন আরো বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আসলে ডালগোনা আর ক্যাপাচিনো’র মধ্যে তেমন তফাৎ নেই…..বানানোর পদ্ধতি মোটামুটি একই। পার্থক্য এটাই ক্যাপাচিনো খাওয়া হয় গরম আর ডালগোনা গরম ঠান্ডা দুইভাবেই খাওয়া যায়, এমনকি চাইলে চকোলেট মিশিয়েও খাওয়া যায়। চলুন তাহলে কফি মেশিন ছাড়া কফিশপের মতো এককাপ গরম কফি ঘরেই বানিয়ে নেয়া যাক। রেসিপি দেখে ভয় পাবেননা আমি আপনাদের বোঝার জন্য একটু বিস্তারিত লিখেছি, নাহলে এটা তিন লাইনেই শেষ করা সম্ভব।

আমাদের দেশে নানা ব্রান্ডের আমের যে মজাদার একটা জুস পাওয়া যায় সেটাকে আমরা ফ্রুটি অথবা ফ্রুটিকা অথবা আমের জুস নাম চিনি ...তাই না...? ম্যাংগো ফ্রুটিকা জুস বাড়ির ছোট্ট বাবুদের অনেক প্রিয় তো বটেই, তবে খুব গরমে তৃষা মিটানো থেকে শুরু করে রোজার মাসে ইফতার আয়োজনে আমরা বড়রাও এই জুস খেতে কিন্তু খুবই পছন্দ করি । আর আজকে আমি সেই মজার ম্যাংগো ফ্রুটিকা জুসের রেসিপিটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি । কথা দিচ্ছি... স্বাদটা হুবুহু ম্যাংগো ফ্রুটিকা গুলোর মতোই হবে। দোকানের ঐসব ম্যাংগো জুস খেতে মজা হলেও স্বাস্থ্যকর কতটা সে বিষয়ে তো একটা প্রশ্ন থেকেই যায়। তাই গরমের সিজনাল ফল আম দিয়ে আপনি নিজেই ঘরে তৈরী করে নিতে পারেন মজাদার পানীয়টি। আশা করছি আমের এই রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে।

শুধু পুরান ঢাকা নয়, পুরো ঢাকা শহর জুড়েই বিভিন্ন ছোট-বড় ফাস্টফুডের দোকানে নানারকম খাবারের সাথে বিক্রি হয় এই সুস্বাদু প্রাণ জুড়ানো পানীয় টি। কিন্তু পুরান ঢাকার লাচ্ছির মধ্যে একটা আলাদা বিশেষত্ব থাকে যা অন্য জায়গার লাচ্ছির স্বাদকে হার মানায়।

বিকালের নাস্তায় চায়ের সাথে ধোঁয়া ওঠা গরমা গরম সিঙ্গারা কার না পছন্দের! খুব সাধারণ কিছু উপকরণ দিয়ে সহজেই তৈরি করা যায় দারুণ মজার এই স্নাকস টি। অনেকে বাড়িতে এটা করেও থাকেন। এত যত্ন করে বানানোর পরেও কেন যেন কিছুতেই দোকানের সিঙ্গারার মত হয় না। ভাজার সময় মুচমুচা দেখালেও নামানোর পরেই কেন যেন নরম হয়ে যায়। আর দোকানের সিঙ্গারার মত গা টা মসৃণ হয় না।

আস্সালামুআলাইকুম। সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমার আজকের এপিসোডে। আপনাদের জন্য খুবই হেলদি এবং টেস্টি একটা রাস্তা তৈরি করে দেখাবো যেটা আপনারা সকাল বিকেলের নাস্তা অথবা বাচ্চার টিফিনের জন্য বানাতে পারেন। আপনারা সবাই জানেন ডিম আমাদের জন্য খুবই স্বাস্থকর এবং উপকারী একটা খাবার। বিশেষ করে সকালের নাস্তায় যদি ডিম খাওয়া যায় তাহলে অনেক্ষন যাবৎ পেট ভরা থাকে আর ক্ষুধাও কম লাগে এবং এটা আপনার অল্পতেই পেটটাকে ভরিয়ে দেয়।

আস্সালামুআলাইকুম ! অপেক্ষার পালা শেষ....সবার সামনে এবার আমাদের সেই প্রতিযোগীতার কাঙ্খিত ফলাফল। সত্যি বলতে আমরা এডমিনরা হিমশিম খেয়েছি প্রতিযোগীদের পোস্টে নম্বর দেয়া নিয়ে। সব মিলিয়ে ১৩৮+ জন অনেক সুন্দর, সহজ আর নজরকাড়া রেসিপি নিয়ে প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়েছেন। তাদের সবার পোস্ট দেখে দেখে রান্না, ছবি,পরিবেশন ও রেসিপির উপর নম্বর দেয়াটা আসলেই সহজ ছিল না। কয়েকজনের পোস্ট নিয়ে অবশ্য একটু সন্দিহান অবস্থার সম্মুখীন হতে হয়েছে। যাই হোক তারপরেও শেষ পর্যন্ত আমাদের হাতে সেই ফলাফল হাজির। রান্না, ছবি,পরিবেশন ও রেসিপির উপর ২৫ করে অর্থাৎ সর্বমোট ১০০ এর মধ্যে যে ৫ জন নম্বরের দিক থেকে এগিয়ে আছেন তারাই আমাদের আজকের বিজয়ী। আর তারা হলেন