বাঙালি'র হেঁশেলে যে কত পদের পিঠার রেসিপি থাকে তা সবাই নিশ্চয় জানেন। আর এর বেশিরভাগ'ই মিষ্টি জাতীয়। তবে বাঙালিয়ানা স্বভাব অনুযায়ী আমরা মিষ্টির থেকে ঝাল-মশলাদার খাবার টাই বেশি পছন্দ করি। তো পিঠাটাই বা বাদ যাবে কেন ? তাই ঘরেই তৈরি করে ফেলুন সুস্বাদু একটি ঝাল পিঠা। খুব অল্প সময়ে তৈরি করতে পারবেন। মুরগির মাংস, গরুর মাংস বা চিংড়ী, এমনকি শুধু মাত্র সবজি দিয়ে তৈরি করতে পারবেন এই পিঠা টি। রোজার অথবা কোরবানি ঈদের পর সবার ফ্রিজ মোটামুটি মাংস দিয়ে ভর্তি থাকে। এসময়ে সেই ফ্রেশ মাংস কিমা করে রাখলে করে সময় করে এভাবে বানিয়ে ফেলতে পারেন মুখরোচক এই পিঠা। অথবা কোরবানির পর রান্না ঝুরা মাংস দিয়েও বানাতে পারেন। চলুন দেখি কিভাবে বানাতে হয়।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় খাবার গুলোর মধ্যে হালিম একটা কমন নাম। বিশেষ করে রমজানে ইফতারিতে এর কদর আরো বেড়ে যায়। হালিম ছাড়া ইফতার যেন এখন আমরা ভাবতেই পারি না। তাছাড়াও বিকেলের নাস্তায় পরোটা অথবা পুরি দিয়েও অনেকে হালিম খেতে পছন্দ করেন। আমি আজ আপনাদের জন্য গরুর মাংস দিয়ে প্রকৃত বাংলাদেশী হালিম এর রেসিপি নিয়ে এসেছি। তবে আপনি একই ভাবে চিকেন,মাটন বা ভেজিটেরিয়ান আছেন তারা সোয়া নাগেটস দিয়েও রান্না করতে পারেন। Believe me, if you try this yummy dish once, you can't forget its outstanding taste. 😋
নাম শুনে হয়ত মনে হতে পারে এর নাম জালি কাবাব কেন? এটা আসলে পুরান ঢাকার স্পেশাল কাবাব যার বাইরের আবরণটা জাল বা নেটের মত হয়ে থাকে। এখন কথা হচ্ছে এই জালি ভাব টা আসবে কিভাবে? আমরা সাধারনত কাবাব বানতে ডিমে চুবিয়ে তারপর ব্রেডক্রাম এ গড়িয়ে নেই….এটার ক্ষেত্রে করতে হবে উল্টো.. বাকিটা দেখে নিন রেসিপি তে…
কাচ্চি বিরিয়ানী খেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই আছে। অনেকেই ভাবে এটা রান্না করা খুবই কঠিন। একটু কঠিন বটে তবে অসম্ভব নয়। কাচ্চি বিরিয়ানী আর সাধারণ বিরিয়ানির মধ্যে কিন্তু একটা পার্থক্য আছে। সাধারণত বিরিয়ানী রান্না করতে আমরা পোলাও আর মাংসটাকে আলাদা ভাবে রান্না করে তারপর একসাথে দমে রাখি। আর তেহারির বেলায় মাংস আগেথেকে রান্নাকরে তারপর পোলাও এর সাথে আবারো রান্না করা হয়। কিন্তু কাচ্চির বেলায় কাঁচা মাংসের সাথেই পোলাওটাকে দমে রেখে রান্না করা হয়।
বিকালের নাস্তায় চায়ের সাথে ধোঁয়া ওঠা গরমা গরম সিঙ্গারা কার না পছন্দের! খুব সাধারণ কিছু উপকরণ দিয়ে সহজেই তৈরি করা যায় দারুণ মজার এই স্নাকস টি। অনেকে বাড়িতে এটা করেও থাকেন। এত যত্ন করে বানানোর পরেও কেন যেন কিছুতেই দোকানের সিঙ্গারার মত হয় না। ভাজার সময় মুচমুচা দেখালেও নামানোর পরেই কেন যেন নরম হয়ে যায়। আর দোকানের সিঙ্গারার মত গা টা মসৃণ হয় না।