আমরা অনেক সময় বেশি করে পরোটা বানিয়ে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখি। কিন্তু বাসায় বানানো পরোটা আর দোকান থেকে কেনা প্যাকেট করা ফ্রোজেন পরোটার মধ্যে কিন্তু আকাশ-পাতাল ফারাক থাকে। ওই পরোটা গুলো বেশ নরম, মিষ্টি মিষ্টি হয় আর ভাজতে আলাদা কোনো তেলের দরকার হয় না। তাই এবারে নিয়ে এলাম ১০০% দোকানের কেনা ফ্রোজেন পরোটার রেসিপি। এই রেসিপিতে একবার বানিয়ে দোকানের কেনা ফ্রোজেন পরোটার সাথে মিলিয়ে দেখবেন, নিজেই আলাদা করতে পারবেন না। কিন্তু তার জন্য অবশ্যই উপকরণগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। চলুন দেখে নেই কি কি লাগবে।
আমাদের দেশের অধিকাংশ ছোট ছোট হোটেলে সকালের নাস্তার জন্য একপ্রকার বিশেষ সবজি রান্না হয় যেটাকে সাধারণত সবজি ভাজি বা ডাল ভাজি বলে ডাকা হয়। ডালভাজি বলার কারণ এই সবজি রান্নাতে ছোলারডাল ব্যবহার করা হয়। খেতে যে কি মজার তা যে না খেয়েছে সে কিছুতেই বুঝবে না। তাই এবারে আপনাদের জন্য আমার আয়োজন বাংলা হোটেল স্টাইলে সকালের নাস্তার সবজি ভাজি/ডাল ভাজি…হুবুহু হোটেলের স্বাদে।সকালের নাস্তায় পরোটা/রুটি/লুচির সাথে জাস্ট জমে যাবে।
অনেকরকম পোলাও তো আমরা হরহামেশা রান্না করে থাকি। তবে শীতকালের স্পেশাল পোলাও হলো সবজি পোলাও । শীতে বাজার ভর্তি থাকে বাহারি সব সবজি দিয়ে তখন চাইলে খুব সহজেই এই পোলাও টা বানিয়ে নিতে পারেন। আর মজার ব্যাপার হলো কোনো সাইড ডিশ ছাড়া এমনিতেই পোলাওটা অনেক মজার হয় খেতে, চাইলে বাচ্চার টিফিনেও দিতে পারবেন।
বৈশাখে ভর্তা পরিবেশন না করলে যেন বৈশাখ পরিপূর্ণ মনে হয় না । নানান পদের ভর্তা ও গরম ধোয়া ওঠা ভাত দিয়ে দুপুরে খাবারের আয়োজনটা যেন জমপেশ হয়ে যায় । অথবা ইদ আয়োজনে প্রচুর মাংসের আয়োজন শেষ করে যেন একটু সাদামাটা খাবার খেতে মন চায়। সেই সাদামাটা খাবারটা কিন্তু হতে পারে এই কুচো চিংড়ি ভর্তা। চিংড়ি মাছটা বেশ সবাই খেতে পছন্দ করে। সবাই কম বেশি এই ভর্তাটি খেতে পছন্দ করি আর আমার তো বেশ প্রিয় এই ভর্তাটি। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে দেখে নেই এই মজার ভর্তা রেসিপিটি।
আজকালকার শহুরে জীবনে ব্যাস্ত সকালে নাস্তা হিসেবে পাউরুটি যেন একটু একটু করে রুটি,পরোটার জায়গা নিয়ে নিচ্ছে। একবার তৈরী করে ২/৩ দিন ধরে খাওয়া যায় বলে সকাল সকাল নাস্তা বানানোর ঝামেলাও কমে যায়। তাছাড়া , ঘরে পাউরুটি থাকলে তা দিয়ে নানারকম মুখরোচক নাস্তা ও ডেজার্ট ও তৈরি করে ফেলা যায়। তাহলে চলুন আজ জেনে নেই ঘরে থাকা সামান্য কিছু উপকরণ দিয়ে বেকারির মতো চমৎকার পাউরুটি’র রেসিপি। আপনাদের সুবিধার জন্য পরিমাপটা আমি গ্রাম ও কাপ দুইভাবেই দিলাম।
শীত মানেই বাহারি পিঠাপুলির আগমন। তবে এই চিতই পিঠা খাওয়া যায় বছরের যে কোনো সময়। অনেকের ধারণা মাটির চুলা আর টাটকা চালের গুঁড়ো ছাড়া এইপিঠা বানানো সম্ভব। এই ভয়ে আর পিঠাই বানানো হয় না। তাই আজকে চালের গুঁড়ো করার ঝামেলা ছাড়া সহজ পদ্ধতিতে কিভাবে গ্যাসের চুলাতে চিতই পিঠা বানানো যায় সেটাই জানাবো আপনাদের।
আস্সালামুআলাইকুম। সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমার আজকের এপিসোডে। আপনাদের জন্য খুবই হেলদি এবং টেস্টি একটা রাস্তা তৈরি করে দেখাবো যেটা আপনারা সকাল বিকেলের নাস্তা অথবা বাচ্চার টিফিনের জন্য বানাতে পারেন। আপনারা সবাই জানেন ডিম আমাদের জন্য খুবই স্বাস্থকর এবং উপকারী একটা খাবার। বিশেষ করে সকালের নাস্তায় যদি ডিম খাওয়া যায় তাহলে অনেক্ষন যাবৎ পেট ভরা থাকে আর ক্ষুধাও কম লাগে এবং এটা আপনার অল্পতেই পেটটাকে ভরিয়ে দেয়।