যেকোনো ধরণের ছোট/বড় মাছ দিয়ে এই ভর্তাটা করা যাবে। যেমন, টাকি, পাঙ্গাস, রুই, কাতলা, ইলিশ, তেলাপিয়া ইত্যাদি।
মাছের রাজা ইলিশের সব রান্নাই অনেক মজাদার। এবারে আপনাদের জন্য মাওয়া ঘাটের মতো করে ঝাল ঝাল ইলিশের লেজের ভর্তা নিয়ে এলাম । আশা করি ভালো লাগবে।
বৈশাখে ভর্তা পরিবেশন না করলে যেন বৈশাখ পরিপূর্ণ মনে হয় না । নানান পদের ভর্তা ও গরম ধোয়া ওঠা ভাত দিয়ে দুপুরে খাবারের আয়োজনটা যেন জমপেশ হয়ে যায় । অথবা ইদ আয়োজনে প্রচুর মাংসের আয়োজন শেষ করে যেন একটু সাদামাটা খাবার খেতে মন চায়। সেই সাদামাটা খাবারটা কিন্তু হতে পারে এই কুচো চিংড়ি ভর্তা। চিংড়ি মাছটা বেশ সবাই খেতে পছন্দ করে। সবাই কম বেশি এই ভর্তাটি খেতে পছন্দ করি আর আমার তো বেশ প্রিয় এই ভর্তাটি। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে দেখে নেই এই মজার ভর্তা রেসিপিটি।
কোরবানি ঈদের পরে মাংস খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে গেলে মুখের স্বাদ বদলাতে বানাতে পারেন মজাদার কিছু ভর্তা। তাই এবারে সবজি ও মাছের যুগলবন্ধীতে আপনাদের জন্য থাকছে মজাদার রুই বরবটির ভর্তা।
ছুটির দিনে স্পেশাল খাবার বলতে পোলাও , মাংস বা বিরিয়ানী টাইপের খাবারই বেশি খাওয়া হয় সবার। মাছ থাকলেও ভুনা বা ফ্রাই করা হয়। এবার শুধু মাছ দিয়েই করে দেখুন মজাদার এই ডিশটি যা আপনাকে স্পেশাল খাবার এর আমেজ ও দিবে সাথে ভরপুর প্রোটিন। সহজে তৈরী করা যায় বলে যারা মাছ পছন্দ করেন তাদের আশা করি রেসিপি টি অনেক ভালো লাগবে …!
মাছে ভাতে বাঙালীর নতুন করে মাছের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার কিছু নেই। মাছ ভাজা থেকে শুরু করে ঝোল , চচ্চড়ি, ভুনা , কালিয়া , কোর্মা দেদারসে খাওয়া হয়। তবে আজ একটু ভিন্নরকম মাছের আইটেম নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আর সেটা হলো ফিস ফ্রাই বা ফিশ পাকোড়া। তবে একটু অন্যভাবে বানানো। ভারতের পাঞ্জাবের আমৃতসরে খুবই পপুলার এই খাবারটি। সাধারণত স্নাক্স হিসেবে খাওয়া হয় তবে চাইলে পোলাওয়ের সাথে সাইড ডিশ হিসেবেও দেয়া যেতে পারে…! শর্ত শুধু একটাই যেকোনো ধরণের সাদা মাংশল মাছ নিতে হবে যেটাতে কোনো ছোট কাঁটা নেই। আর চামড়া টাও ফেলে দিতে হবে। ভেটকি, শোল, পাঙ্গাস, কর্ড, সিলাক্স, পোয়া, কিং ফিশ যে কোনো ধরণের মাছ দিয়েই হবে।
পোলাওয়ের সাথে সার্ভ করার জন্য আমার সবথেকে পছন্দের কাবাব হচ্ছে শামি বা টিকিয়া কাবাব। এগুলো খেতে যে কি মজা হয় সেটা তো আপনারা সবাই জানেন। তবে আজ মাংসের বদলে মাছ দিয়ে এই শামি কাবাব বানিয়ে দেখাবো। খুব কম সময়ে ঝামেলাহীন ভাবে বানানো যায়। আর সবথেকে বড় সুবিধা হলো, একদিন সময় করে বেশি করে বানিয়ে রাখলে ৩/৪ মাস ডিপ ফ্রিজে রেখে প্রয়োজনমত ব্যবহার করা যায়। বাচ্চার টিফিন থেকে শুরু করে ঝটপট মেহমানদারিতেও ভীষণ কাজে দেয়।
চায়নার বা জাপানের অনেক জনপ্রিয় একটি খাবার ''এবি ফ্রাই''। আইটেমটি খেতে বেশ মজা বলে ছেলে-বুড়ো প্রত্যেকের কাছেই অনেক পছন্দের খাবার। হালকা নাস্তার সময় চাইনিজ রেস্টুরেন্টে ঢুকলে আমি সবসময় অর্ডার করি মজাদার এই নাস্তাটি। কেমন হয় যদি বিকেলের নাস্তায় ঘরেই তৈরি করে নেয়া যায়? আজকে শিখে নিন চাইনিজ রেস্টুরেন্টে'র মতো মজাদার মুচমুচে ‘এবি ফ্রাই’ তৈরি'র সবচাইতে সহজ রেসিপিটি।
ইলিশ এমন একটা মাছ যা শুধু নুন মরিচ দিয়ে সেদ্ধ করে খেলেও যেন অমৃত। তবে আমাদের বাঙালিদের তো রসনাবিলাসের অভাব নেই। কত ভাবেই না আমরা এই মাছের রাজার অপূর্ব স্বাদটা উপভোগ করি। আজ আপনাদের জন্য থাকলো বৈশাখ স্পেশাল ইলিশ দিয়ে পুরোনো দিনের এক মজার খাবারের রেসিপি।
ইলিশ মাছ, নাম শুনেই জিবে জল আসে। ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ , এই মাছের স্বাদ অতুলনীয়। ইলিশ খেতে মজার তার উপর এর উপকারিতাও অনেক। পদ্মার ইলিশের সুনাম তো সারা বিশ্বে। হুটহাট রান্না করার জন্য ইলিশের বিকল্প হয় না। বৈশাখের দিনটা ইলিশের পদ না থাকলে কি চলে ? চলুন ইলিশ মাছের এই দারুণ লোভনীয় '' ইলিশ দোপেঁয়াজা'' রেসিপিটি দেখে নিই। এত সহজ রান্না আর হয় না!