জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকী বা যেকোনো বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে একটা স্পেশাল কেক তো লাগেই। আর সেই কেকটা যদি আপনার নিজের হাতে বানানো হয় তাহলে তো কথাই নেই। ঘরে আমরা ওভেন বা চুলাতে টুকটাক নানারকম কেক বানালেও জন্মদিনের কেকগুলো বানাতে বেশ ভয় পাই। তবে কি জন্মদিনের কেক কোনো আলাদা কেক? আসলে চকোলেট বা ভ্যানিলা যে কোনো কেকের উপর ক্রিম দিয়ে সাজানো সুন্দর কেকগুলোকেই আমরা ঘরোয়া ভাবে জন্মদিনের কেক বলে থাকি। বেকারি গুলোতে গেলেই যখন তখন এই কেক কিনে নেয়া যায় কিন্তু প্রিয়জনের জন্য নিজহাতে বানানো কেকটা কি একটু বেশি স্পেশাল নয়? তবে সেই স্পেশাল কেক বানাতে আমাদের কেকের পাশাপাশি দরকার হয় কেকের ক্রিম, বিশেষ করে বাটার ক্রিমের। অনেকেই ভালো কেক বানাতে পারলেও ক্রিম বানানোর নিয়মটা জানেন না। আজকে চলুন বেসিক বাটার ক্রিমের রেসিপির সাথে সাথে কেক সাজানোর একটা আইডিয়া নিয়ে নেয়া যাক।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলার খাবারের সুখ্যাতি তো আমাদের সবার জানা। ওখানকার খাবারগুলো সবই স্পেশাল।..তারমধ্যে এই চিকেন ভর্তা তো খুবই জনপ্রিয়। চলুন আজকে সেই ভর্তাটির রেসিপি জেনে নেয়া যাক।
আমরা অনেক সময় বেশি করে পরোটা বানিয়ে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখি। কিন্তু বাসায় বানানো পরোটা আর দোকান থেকে কেনা প্যাকেট করা ফ্রোজেন পরোটার মধ্যে কিন্তু আকাশ-পাতাল ফারাক থাকে। ওই পরোটা গুলো বেশ নরম, মিষ্টি মিষ্টি হয় আর ভাজতে আলাদা কোনো তেলের দরকার হয় না। তাই এবারে নিয়ে এলাম ১০০% দোকানের কেনা ফ্রোজেন পরোটার রেসিপি। এই রেসিপিতে একবার বানিয়ে দোকানের কেনা ফ্রোজেন পরোটার সাথে মিলিয়ে দেখবেন, নিজেই আলাদা করতে পারবেন না। কিন্তু তার জন্য অবশ্যই উপকরণগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। চলুন দেখে নেই কি কি লাগবে।
এবারে আপনাদের জন্য জামালপুরের বিখ্যাত গরুর মাংসের ভর্তার রেসিপি নিয়ে এলাম। কোরবানির ঝুরা মাংস বা দাওয়াতের পর বেঁচে যাওয়া গরু/খাসির মাংস দিয়ে আপনি এই মজার ভর্তাটা বানাতে পারেন। গরম ভাতের সাথে সত্যিই অতুলনীয়।
অনেকরকম পোলাও তো আমরা হরহামেশা রান্না করে থাকি। তবে শীতকালের স্পেশাল পোলাও হলো সবজি পোলাও । শীতে বাজার ভর্তি থাকে বাহারি সব সবজি দিয়ে তখন চাইলে খুব সহজেই এই পোলাও টা বানিয়ে নিতে পারেন। আর মজার ব্যাপার হলো কোনো সাইড ডিশ ছাড়া এমনিতেই পোলাওটা অনেক মজার হয় খেতে, চাইলে বাচ্চার টিফিনেও দিতে পারবেন।
আমার খুব প্রিয় খাবার এটা….. প্রায়ই বাসায় রান্না করি। খাসির মাংস ছাড়াও গরু বা ল্যামের মাংস,মাঝেমধ্যে মুরগীর মাংস বা মুরগির গিলা, কলিজা, পাখনা, পা এবং বুকের হাড্ডিওয়ালা অংশ দিয়ে রান্না করি। রুটি হোক, পরটা হোক আর ভাত হোক সবকিছুর সাথেই চমৎকার লাগে। এই রান্নাতে ডাল আর মাংসের কোনো ধরাবাঁধা মাপ নেই। চাইলে ডাল বেশি মাংস কম, মাংস বেশি ডাল কম বা দুটোই সমান সমান রাখতে পারেন।
বাংলাদেশী বিয়ের অনুষ্ঠানের খাবারের মেন্যুতে চিকেন রোস্ট হলো সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। ছোট থেকে বড় সবাই বিয়ের বাড়ির এই আইটেমটি খুব আগ্রহ করে খেয়ে থাকে। বাসায় আমরা কমবেশি সবাই রোস্ট রান্না করে থাকি তবে বিয়ে বাড়ির রোস্ট এর যেন একটা আলাদা আবেদন থাকে। তাই এখন আমি আপনাদের সাথে বিয়ে বাড়ির বাবুর্চি স্টাইলে রান্না মজাদার চিকেন রোস্টের রেসিপি শেয়ার করবো। আশা করছি ভালো লাগবে সবার।
গরুর বা ইলিশ ভাঁজার মাংসের সাথে মুগডালের ভুনা খিচুরী খেতে কে কে পছন্দ করেন? আমার তো ভীষণ ভালো লাগে। আর পছন্দের খাবারের জন্য কি বৃষ্টির অপেক্ষা করা লাগে? তাই, যখন তখন সহজ এই খিচুড়ির সাথে মাংস ভুনা আর মগ ভর্তি লাচ্ছি। জীবনে আর কি লাগে বলুন?
ইন্ডিয়ান রেস্তোরায় গেলে সব থেকে বেশি যে খাবারটা অর্ডার করা হয় সেটা হলো বাটার চিকেন। কিন্তু চাইলে খুব সহজে ঘরেও এই বাটার চিকেন বানিয়ে নেয়া যায়। তাই এবারে আপনাদের জন্য রয়েছে রেস্টুরেন্ট স্টাইলে দারুন স্বাদের বাটার চিকেন বা মুর্গ মাখানি রেসিপি। সহজ তিনটি ধাপে দেখানোর চেষ্টা করেছি। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। বাসায় অবশ্যই একবার ট্রাই করবেন। ভাত, পোলাও, লুচি, রুটি, পরোটা বা নান যে কোনো কিছুর সাথেই পরিবেশন করা যাবে!
রোস্ট-রেজালা-কোরমা যত কিছুই রান্না করা হোক না কেন পোলাও ছাড়া কি কোনো উৎসব জমে? আবার এই পোলাও ঠিকমতো রান্না না হলে অন্যান্য মজার খাবারের সেই মজাটা কিছুতেই আসবে না। অথচ ঐসব খাবারের থেকে পোলাও রান্না সবথেকে সহজ আর সময়টাও কম লাগে। তবু মাঝে মধ্যে পোলাও হয় চাল চাল থেকে যাবে, নাহলে বেশি নরম আবার কখনওবা একদমই ঝরঝরা হয় না। তাই আমি আপনাদের কে পারফেক্ট বিয়ে বাড়ির স্টাইলে পোলাও রান্না’র রেসিপি দিচ্ছি গুরুত্বপূর্ণ অনেক টিপসসহ …..চলুন দেখে নেই কি কি লাগবে।